বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩৮ অপরাহ্ন

আশা নিয়েই ফিরেছি: বৈঠক শেষে রিজওয়ানা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২২
  • ২৮৫ বার দর্শন

ঢাকার কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে থানার ভবন নির্মাণ সম্পর্কিত বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক শেষ করেছেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানসহ পাঁচ সদস্যের একটি দল। আজ বুধবার দুপুর তিনটার দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই বৈঠক শেষ হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

বৈঠক শেষে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের কথা শুনেছেন। তিনি নিজেও বাচ্চাদের খেলার মাঠ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তাকে বলেছি- থানাভবন করতে হলে বিকল্প কোনো জমিতে করা যাবে। আমরা একটি জায়গা তাকে দেখিয়েও দিয়েছি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, জায়গাটি যেহেতু পুলিশ কিনে নিয়েছে। ফলে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তিনি কথা বলবেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছি- প্রধানমন্ত্রী বরাবর আমরা একটি চিঠি দেবো। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন- সেই চিঠি তিনি পৌঁছে দেবেন। আশা করছি আগামীকাল আমরা চিঠিটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে দেব। এই মুহূর্তে দেওয়াল নির্মাণ বন্ধ রাখার জন্য আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ করছি। তিনি বলেছেন, আজই বিষয়ে ডিএমপিকে তিনি জানাবেন।’

মন্ত্রীর কক্ষ থেকে বেরিয়ে খুশি কবির সাংবাদিকদের বলেন, “মন্ত্রীকে বলেছি নির্মাণকাজ বন্ধ করতে। তিনি পুলিশ কমিশনারকে বিষয়টি বলবেন বলে জানিয়েছেন।” মন্ত্রীর কথায় আশ্বস্ত হয়েছেন কি না- সাংবাদিকরা জানতে চাইলে খুশি কবিরকে দ্বিধাগ্রস্ত দেখায়। তখন আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, “কিছুটা।”

প্রতিনিধি দল বলেন, ‘মন্ত্রী আমাদের প্রত্যেকটি কথা গুরুত্বসহকারে শুনেছেন। তিনি আমাদের হতাশ করেননি। তিনি বলেছেন- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলবেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পরই বিকল্প একটি জায়গা খোঁজা হবে। আমরা আশা নিয়েই ফিরছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের কাছে বিকল্প মাঠ খুঁজে বের করতে সহায়তা চেয়েছেন। আমরাও তাকে সহায়তা করব।’

 তেঁতুল তলা কখনও মাঠ ছিল না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সাংবাদিকদের সাথে রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষ করে কলাবাগানের তেঁতুল তলায় থানা ভবন না করে শিশুদের খেলার মাঠ হিসেবে রাখতে আন্দোলনের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমকে বলছেন, ওই স্থানটি কখনও মাঠ ছিল না। তার ভাষায়, আবাসিক এলাকায় ১ বিঘার মতো ওই জমিটি পরিত্যক্ত ছিল, তা এখন পুলিশের সম্পত্তি।

তেঁতুল তলায় থানা ভবনের নির্মাণ কাজ বন্ধ করতে খুশি কবিরসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী ও পরিবেশবাদীর অনুরোধ শোনার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের একথা বলেন। তুমুল আলোচনার মধ্যে তেঁতুল তলা মাঠের বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা সোমবার জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সেখানে থানা ভবনের পক্ষে যুক্তি দেখানোর পরদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যও ঘুরে গেল।

কলাবাগান আবাসিক এলাকায় (পান্থপথের দক্ষিণ পাশে) তেঁতুল তলা মাঠে শিশু-কিশোররা যেমন খেলত, তেমনি নানা সামাজিক অনুষ্ঠানও চলে আসছিল। স্থানীয়রা একে তেঁতুল তলা মাঠ হিসেবেই চেনে।

মাঠটি পুলিশ কলাবাগান থানা নির্মাণের জন্য বরাদ্দ নিলে তার প্রতিবাদে নামে ওই এলাকার বাসিন্দারা, যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন উদীচীর সদস্য সৈয়দা রত্না।

রোববার পুলিশ ওই মাঠে প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করলে রত্না তার তরুণ ছেলেকে নিয়ে সেখানে গিয়ে ফেইসবুক লাইভ শুরু করলে তাদের ধরে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। অনলাইনে-অফলাইনে ক্ষোভ-বিক্ষোভের মধ্যে ১৩ ঘণ্টা পর মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় তাদের।

এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে সাংবাদিকরা বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “যেটাকে তেঁতুলতলা মাঠ বলছেন, সেটা কখনও মাঠ ছিল না। এটা গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিত্যক্ত সম্পত্তি ছিল।

“আমরা শুনেছি। লোকালয়ের পাশে খালি জায়গা, এখানে বাচ্চারা খেলাধুলা করত। একটু আলাপচারিতার জন্য এই জায়গাটি ছিল। এখন সবাই এই জায়গা নিয়ে নানান কথাবার্তা বলছে।”

থানা ভবনের গুরুত্ব তুলে ধরে আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, “ঢাকা শহরে যে নতুন নতুন থানা ভবন হচ্ছে, বেশিরভাগই ভাড়া বাড়িতে। ভাড়া বাড়িতে থাকার কারণে আমাদের পুলিশ ফোর্স নানা ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। সেজন্য এগুলোকে স্থায়ী স্থানে নেওয়ার জন্য আমরা নিয়ম অনুযায়ী ডিসির (জেলা প্রশাসক) কাছে ঢাকা শহরের কোন জায়গায় জমি অধিগ্রহণের জন্য বলেছিলাম।

“ঢাকার কলাবাগানের কোনো জায়গায় দেওয়া যায় কিনা বলেছিলাম। জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে এই জায়গাটি বরাদ্দ দেন। সেই জায়গাটির যে মূল্য তা ঢাকা মহানগর পুলিশ জমা দেওয়ার পর ডিসি জায়গাটি হস্তান্তর করে দিয়ে যান। এটা ছিল মূলকথা।”

দুদিন আগে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে কথা বলেছিলেন, সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের স্পষ্ট কথা, আমাদের জায়গা প্রয়োজন। কলাবাগানের একটি থানা ভবন প্রয়োজন। সেটার দিকে লক্ষ্য রেখে আমরা বলছি, এই জায়গাটা আমরা পেয়েছি, এর চেয়ে যদি ভালো, সুইটেবল জায়গা ওখানকার মেয়র সাহেব কিংবা অন্য কেউ যদি ব্যবস্থা করতে পারেন, তখন আমরা সেটা কনসিডার করব। আপাতত আমাদের থানার জন্য এটাই নির্দিষ্ট জায়গা, সরকারিভাবে এটা ব্যবস্থা হয়েছে।”

তাহলে সেখানে নির্মাণ কাজ চলবে- প্রশ্ন করলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “নির্মাণ কাজ হবে কি হবে না, সেটা পরের কথা। জায়গাটি পুলিশের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। বরাদ্দ যেহেতু হয়েছে সেই জায়গাটি পুলিশের।

“কিছুক্ষণ আগে যারা আসছিলেন, তারাও আমাদের কাছে একটা আবেদন করেছেন, বিকল্প কিছু করা যায় কিনা, সেই পর্যন্ত স্থগিত রাখার জন্য। থানাও জরুরি দরকার, বাচ্চারা যারা কথা বলছে, তাদেরও একটা রিক্রিয়েশন দরকার। সেজন্য বলছিল আপাতত কনস্ট্রাকশনটা না করে আমরাও খুঁজি দেখি, এটাই তাদের আবেদন ছিল।

“আমি বলেছি, আমরা তো এখনই কনস্ট্রাকশনে যাচ্ছি না। খুঁজুন আমরা দেখব। আপনারা যদি এর চেয়ে ভালো অফার দিতে পারেন আমরা অবশ্যই দেখবো। এটাই বলা হয়েছে,” বলেন তিনি।

মাঠ-জলাশয় রক্ষা করে উন্নয়ন কাজ করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার কথা মন্ত্রীকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হলে তিনি বলেন, “এখানে মনে হয় ২০ কাঠা জমি, খুব বড় জমি কিন্তু নয়, ফুটবল খেলার মাঠ এরকমও কিছু নয়, টেনিস খেলার মাঠ হবে দুটো, সেই রকমও কিছু নয়। এটা খুবই ছোট জায়গা। এটা আপনারা নিজেরাও বোঝেন।

“চিকন-লম্বালম্বি জায়গা, জায়গাটিও সুন্দর কিংবা ভালো অবস্থায় সেই রকমও কিন্তু নয়। তারা যেহেতু একটা আবেদন করে গিয়েছে আমরা দেখব। আমরা যদি এর চেয়ে স্যুইটেবল কিছু পাই, যেহেতু আমরা টাকা দিয়ে ফেলছি, সেটার কী হবে? সবকিছু আমরা আলোচনা করব।”

তেঁতুল তলা মাঠের দাবিতে বিশিষ্টজনসহ অনেকের সরব হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আমিও বলতেছি, আমার থানা দরকার। সেটা তো পাবলিকের বুঝতে হবে। কারণ আমি যদি পাবলিককে সুরক্ষা না দিতে পারি, নিরাপত্তা না দিতে পারে। তখনও তো পাবলিক সেন্টিমেন্ট আমাদের বিপক্ষে আসবে। আর জায়গাটি তো আমরা নির্বাচন করিনি, জমিটি আমাদের অধিগ্রহণ করে দিয়েছে।”

মাঠের জন্য আন্দোলনকে যৌক্তিক মনে করছেন কি না- জানতে চাইলে কলাবাগানের পাশের এলাকার সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, “কঠিন কঠিন প্রশ্ন করলে তো আমি মুশকিলে পড়ে যাব।

“আমি বলব, এখন এটা পুলিশের সম্পত্তি। এখন একটি আবেদন আসছে, সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা চিন্তা-ভাবনা করব, এটা কী করা যায়।”

সীমানা প্রাচীর নির্মাণ স্থগিত রাখার জন্য ডিএমপি কমিশনারকে বলবেন কি না- জানতে চাইলে তিনি এবারও সরাসরি উত্তর এড়িয়ে বলেন, “আমি বলেছি, আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করব।”

তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে থানা ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে শিশু-কিশোরদের ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান পরিবেশ আন্দোলন, মানবাধিকার ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা। অন্যথায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।

থানা ভবন স্থাপনের প্রতিবাদে বুধবার প্রতিবাদ সমাবেশে এ হুঁশিয়ারি দেন সাংস্কৃতিক কর্মীরা। এরপর মাঠের সীমানা ঘেঁষে ১৪টি দেশীয় গাছ রোপণ করা হয়। পাশাপাশি একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেন আন্দোলনকারীরা।

সমাবেশে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী বলেন, ‘যারা এখানে খেলে, যারা এ মাঠের প্রকৃত মালিক; তারা এখানে আছে। তারা প্রতিবাদ করছে মাঠ কেন দখল করা হচ্ছে? আমরা সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করছি, সরকারের উচ্চপর্যায়ে কথাবার্তা হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা যেখানে-সেখানে, যখন খুশি মাঠ নিয়ে নেবেন, পুলিশ যদি এটা প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে তাহলে আর মাঠ থাকবে না। আবার বলা হচ্ছে, এখানে যারা খেলত, তারা কলাবাগান মাঠে গিয়ে খেলতে পারবে। কিন্তু কলাবাগান মাঠে তো সব সময় সবাইকে ঢুকতে দেওয়া হয় না।’

তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহরে আমরা শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মরে যাওয়ার অবস্থায় আছি। সেখানে যদি মাঠ দখল হয়ে যায়, তাহলে এ এলাকার নতুন প্রজন্ম কোথায় যাবে? তারা (পুলিশ) বলেছে, ভবন নির্মাণে রাজউকের অনুমোদন নেওয়া হয়েছে, কিন্তু রাজউক বলছে জানে না। তাহলে কীভাবে এখানে থানা ভবন নির্মাণ হয়? অবিলম্বে এখানে থানা ভবন নির্মাণ বন্ধ হোক।’

আসকের নির্বাহী কমিটির সাবেক মহাসচিব নূর খান বলেন, ‘আপনারা কয়েক দিন ধরে দেখছেন এখানে দেয়াল তোলা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা যখন আন্দোলন শুরু করেছে, নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে, আটক হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে আমরা কয়েকটি সংগঠন কর্মসূচি পালন করছি।’

উল্লেখ্য, তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার দাবিতে অনেক দিন ধরে আন্দোলন চলছে। এরইমধ্যে গত রোববার আন্দোলনকারী সৈয়দা রত্না মাঠে নির্মাণ কাজের দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভ করলে তাকে ও তার ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।

তাদের কলাবাগান থানায় ১৩ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। পরে প্রতিবাদের মুখে মধ্যরাতে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার দাবি জানিয়ে দুটি আলাদা বিবৃতি দেন বিশিষ্ট নাগরিকরা।

তেঁতুলতলা মাঠে থানার দেয়াল নির্মাণকাজ বন্ধ হয়নি

তেঁতুলতলা মাঠে থানার দেয়াল নির্মাণকাজ বন্ধ রাখা হয়নি। তবে উন্মুক্ত মাঠে শিশুরা এখনও খেলাধুলা করছে। উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে মাঠজুড়ে। মাঠের এক পাশের একটি দেয়ালে নতুন করে লেখা হয়েছে, ‘মাঠে শিশুরা খেলবে, থানা চাই না।’ ওপর দেওয়া হতে পারে কাঁটাতার। যাতে দেয়াল ডিঙিয়ে মাঠে কেউ প্রবেশ করতে না পারে।

প্রতিবাদী রত্না আবারও মাঠে

তেঁতুলতলা মাঠ নিয়ে আন্দোলন করব না- এমন মুচলেকা দেওয়া প্রতিবাদী সৈয়দা রত্না ছেলেকে নিয়ে আবার মাঠে এসেছেন। 

আজ বুধবার দুপুর থেকে তিনি মাঠে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি, দেয়াল লিখন ও সাইনবোর্ড টানানো কর্মসূচিতে অংশ নেন। বিকেল পর্যন্ত তিনি মাঠ রক্ষা আন্দোলন কমিটির নেতাদের সঙ্গে ছিলেন।  এ সময় তিনি বলেন, ‘মাঠ রক্ষা আমাদের প্রাণের দাবি। মাঠ রক্ষা এখন আমার একার আন্দোলন নয়, সবার আন্দোলন। মাঠি ফিরে পাক শিশুরা। আবারও তৈরি হোক প্রাণচাঞ্চল্য।’ 

গত সোমবার ঢাকার তেঁতুলতলা খেলার মাঠ রক্ষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সমাজকর্মী সৈয়দা রত্না ও তার ছেলে মোহাম্মদ ঈসা আব্দুল্লাহকে তুলে নিয়ে যায় কলাবাগান থানা পুলিশ। 

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর

Address

Registered Office: 44/1 North Dhanmondi (5th Floor) Kalabagan, Dhaka- 1205, Bangladesh Email: kalabaganbarta@gmail.com / admin@kalabaganbarta.com Telephone: +88-02-58154100 Editorial Office: Karim Tower 44/7-A&B, West Panthapath, Kalabagan, Dhaka-1205

Correspondences

USA: Mainul Haq (Atlanta) Kolkata: Sunirmal Chakraborty Mobile: +91-8017854521 Ashim Kumar Ghosh Address: 3D K.P Roy Lane, Tollygunge Phari Kolkata- 700 033, WB, India Mobile: +91-9874891187                                                                                                           S. M. Ashikur Rahman (Technical Adviser)
Author: Masud Karim © All rights reserved 2020. Kalabaganbarta

Design & Developed By: RTD IT ZONE